বাংলাদেশের সাথে শচীনের শততম সেঞ্চুরির পরে সেই প্রশ্ন আবারো উঠেছে: শচীন সেঞ্চুরির জন্য খেলে, দলের জন্য খেলে না। তাই 'স্লো' খেলে নিজের সেঞ্চুরি পেলেও দলকে ডুবিয়েছে। ইন্ডিয়ান বোলাররাতো উইক, জানা কথা, তাই তাদের ব্যাটসম্যানদেরকেই পার স্কোরের চেয়ে অন্তত শ'খানেক রান বেশি করতে হবে এবং সেটা করে যেতেই হবে। না হলে দোষ। অবশ্য বাংলাদেশের বিপক্ষে পার স্কোর কতো, ইন্ডিয়ার সো-কলড সমর্থকরা অবশ্য সে বিষয়ে সময়ের সাথে সাথে মত পরিবর্তন করে। যেমন, খেলার আগে বাংলাদেশ তো ২০০ রানই করতে পারবে না, ইন্ডিয়া ২৯০ করার পরে এটা দাঁড়ায় বাংলাদেশ ঠেলেঠুলে শ'দুয়েক রান করতে পারে, আর খেলা শেষে হারের পরে দাঁড়ায় ৪০০র টার্গেট কেন দিতে পারলো না, কেন শচীন ১৪০ বল খেলে মাত্র ১১৪ রান করলো, ২০০ করতে পারলো না! শততম সেঞ্চুরি করার পরে 'ইন্ডয়ান সমর্থকদের' পক্ষ থেকে শচীনের বাড়িতে পাথর নিক্ষেপের সাজেশনও এসেছে!
আমরা দর্শকদের এই আচরণের কারণ বিশ্লেষণে না গিয়ে একটু পরিসংখ্যানে চোখ বুলাই, দেখি দর্শকদের এই আচরণ জাস্টিফায়েড কিনা।
এই পোস্টের ফোকাস ওডিআই। কারণ, স্ট্রাইক রেট ওডিআইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ওডিআইতে শচীনের মোট সেঞ্চুরি ৪৯ টা, স্ট্রাইক রেট ৯৯,৯%, যেখানে ক্যারিয়ার স্ট্রাইক রেট ৮৬,১৮%; অর্থাৎ সেঞ্চুরি করা ইনিংসগুলোয় শচীন তার ওভারঅল ক্যারিয়ার স্ট্রাইট রেট থেকে অনেক দ্রুত রান তোলে। ১০০ বলে প্রায় ১০০ রান করা শচীন ওডিআই খেলে আসছে সেই সময় থেকে, যখন ওভারপ্রতি সাড়ে ৩ বা ৪ রান করলেই ব্যাটসম্যানরা সন্তুষ্ট থাকতো, সেখানে শচীনের এই স্ট্রাইট রেট সিম্পলি সুপার্ব।
৪৯টা সেঞ্চুরির ৩৩টাই ইন্ডিয়ার জয়ের ক্ষেত্রে এসেছে, ইন্ডিয়া হেরেছে মাত্র ১৪ ম্যাচ। ১টা টাই, ১টা নো রেজাল্ট। অর্থাৎ টেন্ডুলকার সেঞ্চুরি করার পরে ইন্ডিয়া জিতেছে ৬৭,৩%, হেরেছে ২৮,৬% ম্যাচ।
শক্তিশালী দলগুলোর (৭ দল) বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে জয়ী ম্যাচে টেন্ডুলকারের স্ট্রাইক রেট ১০০,৭% আর সেঞ্চুরি করে হারা ম্যাচে স্ট্রাইক রেট ৯৫,৪৩%। মাত্র ৫% পার্থক্য এবং হারা ম্যাচেও টেন্ডুলকার প্রতি ১০০ বলে ৯৫ রান করছে!
সেঞ্চুরির হিসাব থেকে সাময়িক বিরতি দিয়ে থেকে ইন্ডিয়ার ওভারঅল জয়-পরাজয়ে টেন্ডুলকারের অবদান দেখা যাক। ইন্ডিয়ার হারের ম্যাচে টেন্ডুলকারের গড় ৩৩, স্ট্রাইক রেট ৮০% আর ইন্ডিয়ার জয়ের ম্যাচে তার গড় ৫৬,৬৫, স্ট্রাইক রেট ৯০,২৪%। গড়ের এই বিশাল ২৬/২৭ রানের পার্থক্য (সাথে স্ট্রাইক রেট) বলে দেয় ইন্ডিয়ার ম্যাচ জয়ে টেন্ডুলকারনির্ভরশীলতার কথা।
এবার আবার সেঞ্চুরি করেও পরাজয়ের হিসাবে ফিরে যাই। ম্যাচ হারের প্রকৃত কারণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে:
১) ৯৬ এর বিশ্বকাপে শ্রীলংকার বিপক্ষে ১৩৭ বলে ১৩৭ রান: চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে শ্রীলংকা তখন সবাইকেই উড়িয়ে দিচ্ছিলো। টেন্ডুলকার বাদে শুধুমাত্র আজহার রান পেয়েছিলো ৮০ বলে ৭২। টীম-শ্রীলংকার সামনে দাঁড়াতে পারে নাই ইন্ডিয়ান বোলিং।
২) সিঙ্গার কাপ ৯৬, পাকিস্তানের বিপক্ষে ১১১ বলে ১০০: ইন্ডিয়া মোট রন করেছিলো ৫০ ওভারে ২২৬, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার মানজেরেকার ৫৬ বলে ৪১।
৩) সিঙ্গার ওয়ার্লড সিরিজ, শ্রীলংকার বিপক্ষে ১৩৮ বলে ১১০ রান: দলের মোট রান ২২৬ আর আজহারউদ্দিনের মতো অ্যাটাকিং ব্যাটসম্যানের ৯৯ বলে ৫৮ রানই বলে দেয় টেন্ডুলকার দলের অন্য কারো চেয়ে খারাপ খেলে নাই।
৪) কোকাকোলা কাপ ১৯৯৮, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩১ বলে ১৪৩: দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ৩৫
৫) শারজাহ ২০০০ শ্রীলংকার বিপক্ষে: ১৪০ বলে ১০১। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রবিন সিংয়ের ৬১ বলে ৩৫, টোটাল ২২৪।
৬) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০০০: ১৫৩ বলে ১৪৬। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার নাম্বার ১০ ব্যাটসম্যান জহির খান ৩২!
৭) ২০০১ এ আফ্রিকা: ১২৯ বলে ১০১। গাঙুলি আরেকটু ভালো ব্যাট করেছিলো ১২৬ বলে ১২৭। কিন্তু বিপক্ষে কার্স্টেনের সেঞ্চুরি আর সাউথ আফ্রিকান টপ-মিডল অর্ডারের ব্যাটিংয়ের সামনে ইন্ডিয়ান বোলাররা ২৮০ ডিফেন্ড করতে পারে নাই।
৮) ২০০৪ এ পাকিস্তানের ৩২৯ রানের বিপক্ষে শচীন একাই ফাইট করেছিলো ১৩৫ বলে ১৪১। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর দ্রাবিড়ের ৪৫ বলে ৩৬।
৯) ২০০৫ এ পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩০ বলে ১২৩: ইন্ডিয়ান বোলাররা ৩১৫ ডিফেন্ড করতে পারে নাই। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধোনী ৬৪ বলে ৪৭। আশিষ নেহরা দিয়েছিলো ৯ ওভারে ৭৫ রান।
১০) ১১৩ বলে ১০০ রান পাকিস্তানের বিপক্ষে: ইন্ডিয়ান বোলার কেস আবার। ৩২৮ রান ডিফেন্ড করতে ব্যর্থ।
১১) ২০০৬ এ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৪৮ বলে ১৪১: ইন্ডিয়ার সংগ্রহ ৩০৯। কিন্তু বৃষ্টির কল্যাণে ওয়েস্টি ইন্ডিজের চেজ ২০ ওভারে কমিয়ে আনা হয়। এরপর ক্রিস গেইলে বিপক্ষে ইন্ডিয়ান বোলার - বাকি কিছু বলার থাকে?
১২) ২০০৯, অস্ট্রেলিয়ার ৩৫০ রান চেজ করতে গিয়ে ইন্ডিয়া করে ৩৪৭, ক্রেডিট টেন্ডুলকারের ১৪১ বলে ১৭৫। টেন্ডুলকার যখন আউট হয় তখন ৩ ওভারে ১৯ রান দরকার ছিলো। ২ মিলিয়ন ডলার ম্যান জাদেজা তখনও ক্রিজে। ওই সামান্য কাজটাও করতে পারে নাই।
১৩) গত বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০১ বলে ১১১। শেভাগ, টেন্ডু আর গম্ভীর ছাড়া কেউ রান পায় নাই। ২৯৬ টোটাল। বাকিটা ইন্ডিয়ান বোলারদের ব্যর্থতা।
১৪) বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৪৭ বলে ১১৪। বাংলাদেশের ব্যাটিং, সাথে ইন্ডিয়ার বোলিং। এই ম্যাচে টপ ফর্মে থাকা ভিরাট কোলির স্ট্রাইক রেটও টেন্ডুলকারের মতোই।
সুতরাং শচীন সেঞ্চুরি করার কারণে ম্যাচ হেরেছে, এরকম এমনকি একটা উদাহরণও নাই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে একাই লড়াই করেছে বিপক্ষের ১১ জনের বিরুদ্ধে।
খেলোয়াড়দের সাথে সাথে দর্শকদেরও অন্তত কিছুটা হলেও পেশাদার হওয়ার দরকার আছে ।
আমরা দর্শকদের এই আচরণের কারণ বিশ্লেষণে না গিয়ে একটু পরিসংখ্যানে চোখ বুলাই, দেখি দর্শকদের এই আচরণ জাস্টিফায়েড কিনা।
এই পোস্টের ফোকাস ওডিআই। কারণ, স্ট্রাইক রেট ওডিআইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ওডিআইতে শচীনের মোট সেঞ্চুরি ৪৯ টা, স্ট্রাইক রেট ৯৯,৯%, যেখানে ক্যারিয়ার স্ট্রাইক রেট ৮৬,১৮%; অর্থাৎ সেঞ্চুরি করা ইনিংসগুলোয় শচীন তার ওভারঅল ক্যারিয়ার স্ট্রাইট রেট থেকে অনেক দ্রুত রান তোলে। ১০০ বলে প্রায় ১০০ রান করা শচীন ওডিআই খেলে আসছে সেই সময় থেকে, যখন ওভারপ্রতি সাড়ে ৩ বা ৪ রান করলেই ব্যাটসম্যানরা সন্তুষ্ট থাকতো, সেখানে শচীনের এই স্ট্রাইট রেট সিম্পলি সুপার্ব।
৪৯টা সেঞ্চুরির ৩৩টাই ইন্ডিয়ার জয়ের ক্ষেত্রে এসেছে, ইন্ডিয়া হেরেছে মাত্র ১৪ ম্যাচ। ১টা টাই, ১টা নো রেজাল্ট। অর্থাৎ টেন্ডুলকার সেঞ্চুরি করার পরে ইন্ডিয়া জিতেছে ৬৭,৩%, হেরেছে ২৮,৬% ম্যাচ।
শক্তিশালী দলগুলোর (৭ দল) বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে জয়ী ম্যাচে টেন্ডুলকারের স্ট্রাইক রেট ১০০,৭% আর সেঞ্চুরি করে হারা ম্যাচে স্ট্রাইক রেট ৯৫,৪৩%। মাত্র ৫% পার্থক্য এবং হারা ম্যাচেও টেন্ডুলকার প্রতি ১০০ বলে ৯৫ রান করছে!
সেঞ্চুরির হিসাব থেকে সাময়িক বিরতি দিয়ে থেকে ইন্ডিয়ার ওভারঅল জয়-পরাজয়ে টেন্ডুলকারের অবদান দেখা যাক। ইন্ডিয়ার হারের ম্যাচে টেন্ডুলকারের গড় ৩৩, স্ট্রাইক রেট ৮০% আর ইন্ডিয়ার জয়ের ম্যাচে তার গড় ৫৬,৬৫, স্ট্রাইক রেট ৯০,২৪%। গড়ের এই বিশাল ২৬/২৭ রানের পার্থক্য (সাথে স্ট্রাইক রেট) বলে দেয় ইন্ডিয়ার ম্যাচ জয়ে টেন্ডুলকারনির্ভরশীলতার কথা।
এবার আবার সেঞ্চুরি করেও পরাজয়ের হিসাবে ফিরে যাই। ম্যাচ হারের প্রকৃত কারণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে:
১) ৯৬ এর বিশ্বকাপে শ্রীলংকার বিপক্ষে ১৩৭ বলে ১৩৭ রান: চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে শ্রীলংকা তখন সবাইকেই উড়িয়ে দিচ্ছিলো। টেন্ডুলকার বাদে শুধুমাত্র আজহার রান পেয়েছিলো ৮০ বলে ৭২। টীম-শ্রীলংকার সামনে দাঁড়াতে পারে নাই ইন্ডিয়ান বোলিং।
২) সিঙ্গার কাপ ৯৬, পাকিস্তানের বিপক্ষে ১১১ বলে ১০০: ইন্ডিয়া মোট রন করেছিলো ৫০ ওভারে ২২৬, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার মানজেরেকার ৫৬ বলে ৪১।
৩) সিঙ্গার ওয়ার্লড সিরিজ, শ্রীলংকার বিপক্ষে ১৩৮ বলে ১১০ রান: দলের মোট রান ২২৬ আর আজহারউদ্দিনের মতো অ্যাটাকিং ব্যাটসম্যানের ৯৯ বলে ৫৮ রানই বলে দেয় টেন্ডুলকার দলের অন্য কারো চেয়ে খারাপ খেলে নাই।
৪) কোকাকোলা কাপ ১৯৯৮, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৩১ বলে ১৪৩: দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ৩৫
৫) শারজাহ ২০০০ শ্রীলংকার বিপক্ষে: ১৪০ বলে ১০১। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রবিন সিংয়ের ৬১ বলে ৩৫, টোটাল ২২৪।
৬) জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২০০০: ১৫৩ বলে ১৪৬। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোরার নাম্বার ১০ ব্যাটসম্যান জহির খান ৩২!
৭) ২০০১ এ আফ্রিকা: ১২৯ বলে ১০১। গাঙুলি আরেকটু ভালো ব্যাট করেছিলো ১২৬ বলে ১২৭। কিন্তু বিপক্ষে কার্স্টেনের সেঞ্চুরি আর সাউথ আফ্রিকান টপ-মিডল অর্ডারের ব্যাটিংয়ের সামনে ইন্ডিয়ান বোলাররা ২৮০ ডিফেন্ড করতে পারে নাই।
৮) ২০০৪ এ পাকিস্তানের ৩২৯ রানের বিপক্ষে শচীন একাই ফাইট করেছিলো ১৩৫ বলে ১৪১। দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর দ্রাবিড়ের ৪৫ বলে ৩৬।
৯) ২০০৫ এ পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩০ বলে ১২৩: ইন্ডিয়ান বোলাররা ৩১৫ ডিফেন্ড করতে পারে নাই। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ধোনী ৬৪ বলে ৪৭। আশিষ নেহরা দিয়েছিলো ৯ ওভারে ৭৫ রান।
১০) ১১৩ বলে ১০০ রান পাকিস্তানের বিপক্ষে: ইন্ডিয়ান বোলার কেস আবার। ৩২৮ রান ডিফেন্ড করতে ব্যর্থ।
১১) ২০০৬ এ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৪৮ বলে ১৪১: ইন্ডিয়ার সংগ্রহ ৩০৯। কিন্তু বৃষ্টির কল্যাণে ওয়েস্টি ইন্ডিজের চেজ ২০ ওভারে কমিয়ে আনা হয়। এরপর ক্রিস গেইলে বিপক্ষে ইন্ডিয়ান বোলার - বাকি কিছু বলার থাকে?
১২) ২০০৯, অস্ট্রেলিয়ার ৩৫০ রান চেজ করতে গিয়ে ইন্ডিয়া করে ৩৪৭, ক্রেডিট টেন্ডুলকারের ১৪১ বলে ১৭৫। টেন্ডুলকার যখন আউট হয় তখন ৩ ওভারে ১৯ রান দরকার ছিলো। ২ মিলিয়ন ডলার ম্যান জাদেজা তখনও ক্রিজে। ওই সামান্য কাজটাও করতে পারে নাই।
১৩) গত বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১০১ বলে ১১১। শেভাগ, টেন্ডু আর গম্ভীর ছাড়া কেউ রান পায় নাই। ২৯৬ টোটাল। বাকিটা ইন্ডিয়ান বোলারদের ব্যর্থতা।
১৪) বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৪৭ বলে ১১৪। বাংলাদেশের ব্যাটিং, সাথে ইন্ডিয়ার বোলিং। এই ম্যাচে টপ ফর্মে থাকা ভিরাট কোলির স্ট্রাইক রেটও টেন্ডুলকারের মতোই।
সুতরাং শচীন সেঞ্চুরি করার কারণে ম্যাচ হেরেছে, এরকম এমনকি একটা উদাহরণও নাই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে একাই লড়াই করেছে বিপক্ষের ১১ জনের বিরুদ্ধে।
খেলোয়াড়দের সাথে সাথে দর্শকদেরও অন্তত কিছুটা হলেও পেশাদার হওয়ার দরকার আছে ।